বলা যেতে পারে যে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের সোনালী যুগ ছিল ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত। তারপর ধীরে ধীরে বাংলা সিনেমার মানের অধঃপতন ঘটে। আমরা ছোট বেলায় বাবা, মা, চাচা, ফুফু, খালাদের সাথে সপরিবারে প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে সিনেমা দেখেছি। সিনেমা ছিল মধ্যবিত্তের বিনোদনের একটা গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ভিসিআর আসার পরে এবং নকল এবং অশ্লীল ছবির দাপট শুরু হওয়ার পর থেকে এই ধারা ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যায়। এই নকল, অশ্লীল এবং নিম্নমানের চলচ্চিত্রের ধারা শুরু করেছিল কিছু চরিত্রহীন এবং নীতিহীন চিত্রপরিচালক এবং প্রযোজক যাদেরকে জ্ঞাতে বা অজ্ঞাতে সমর্থন করেছিল কিছু তথাকথিত নায়ক, নায়িকা, অভিনেতা, নামের কুলাঙ্গারেরা।
পাকিস্তান আমলেও অনেক ভালো মানের বাংলা চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়েছে। এহতেশাম, ফতেহ লোহানি, জহির রায়হান, খান আতা ঐ যুগে বেশ কিছু ভালো চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। এই সিনেমাগুলির অনেক গান মানুষের মুখে মুখে শোনা যেত। স্বাধীনতার পরে চলচ্চিত্র নির্মাণে যোগ হন আলমগীর কবির, সুভাষ দত্ত, নারায়ণ ঘোষ মিতা, আমজাদ হোসেন, চাষি নজরুল ইসলাম সহ আরও বেশ কয়েকজন। উপরে উল্লেখিত পরিচালকদের নির্মিত প্রায় প্রত্যেকটা সিনেমা ছিল অনেক ভালো মানের। নীচে কিছু সিনেমার নাম উল্লেখ করা হল।
স্বাধীনতার আগের কিছু ভালো মানের চলচ্চিত্রঃ
আকাশ আর মাটি, মাটির পাহাড়, এদেশ তোমার আমার, কাঁচ কাটা হীরা, রাজধানীর বুকে, সূর্য স্নান, ধারাপাত, জীবন থেকে নেয়া, অনেক দিনের চেনা, রাজ সন্ন্যাসী, পিচ ঢালা পথ, স্বরলিপি, নীল আকাশের নীচে, সাত ভাই চম্পা, বেহুলা, ভাওয়াল সন্ন্যাসী, সুতরাং, ধারাপাত।
স্বাধীনতার পরের কিছু ভালো চলচ্চিত্রঃ
আবার তোরা মানুষ হ, ওরা এগার জন, দিন যায় কথা থাকে, ডানপিটে ছেলে, এরাও মানুষ, ধীরে বহে মেঘনা, অরুণোদয়ের অগ্নি সাক্ষী, সূর্য কন্যা, সীমানা পেড়িয়ে, মোহনা, তিতাস একটি নদীর নাম, আলোর মিছিল, লাঠিয়াল, সুজন সখী, মেঘের অনেক রঙ, নয়নমণি, বসুন্ধরা, গোলাপি এখন ট্রেনে, সারেং বৌ, সূর্য দিঘল বাড়ি, এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী, ডুমুরের ফুল, ছুটির ঘণ্টা, পুরস্কার, বড় ভালো লোক ছিল, রুপালী সৈকতে, প্রাণ সজনী, জাদুর বাঁশী, সখী তুমি কার, মানসী, এখনই সময়, কসাই, ভাত দে, জন্ম থেকে জ্বলছি, দেবদাস, চাঁপা ডাঙ্গার বউ, অবিচার, ঘুড্ডি, দূর দেশ (ভারত বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনা) আনার কলি, দুই পয়সার আলতা, সুন্দরী, অশিক্ষিত।
বাংলা সিনেমায় কিছু গান আছে যেগুলিকে চিরসবুজ গান বলা যেতে পারে। এই ধরণের কিছু পুরনো চির সবুজ গানের তালিকা নীচে দেয়া হল।
১। এই মন তোমাকে দিলাম এই প্রেম তোমাকে দিলাম (সিনেমা – মানসী, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
২। আমি রজনীগন্ধা ফুলের মত গন্ধ বিলিয়ে যাই (সিনেমা – রজনীগন্ধা, শিল্পী- সাবিনা ইয়াসমিন)
৩। একবার যদি কেউ ভালোবাসতো আমার নয়ন দুটি (সিনেমা – জন্ম থেকে জ্বলছি মাগো, শিল্পী – সামিনা নবী)
৪। আজ কোন কাজ নেই আজ আমাদের ছুটি (সিনেমা – পুরস্কার, শিল্পী- সামিনা নবি, খন্দকার ফারুক আহমেদ এবং কোরাস)
৫। আমার সারা দেহ খেও গো মাটি ( সিনেমা – নয়নের আলো – শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
৬। সব সখীরে পাড় করিতে নেব আনা আনা তোমার (সিনেমাঃ সুজন সখী শিল্পীঃ আব্দুল আলীম এবং সাবিনা ইয়াসমিন)
৭। পিচ ঢালা এই পথটারে ভালবেসেছি (সিনেমাঃ পিচ ঢালা পথ – শিল্পীঃ আব্দুল জব্বার)
৮। তুমি কি দেখেছো কভু জীবনের পরাজয় (সিনেমাঃ এতটুকু আশা – শিল্পীঃ আব্দুল জব্বার)
৯। আমার গরুর গাড়িতে বউ সাজিয়ে (সিনেমাঃ আখি মিলন – শিল্পীঃ এন্দ্রু কিশোর, সামিনা চৌধুরী)
১০। বন্ধু তিন তোর বাড়িতে গেলাম দেখা পাইলাম না (সিনেমাঃ কসাই – শিল্পীঃ রুনা লায়লা)
১১। তোমাকে চাই আমি আরও কাছে (সিনেমাঃ নসিব – শিল্পীঃ রুনা লায়লা)
১২। হার জিত চিরদিন থাকবে তবুও এগিয়ে (সিনেমাঃ পুরস্কার- শিল্পীঃ আবিদা সুলতানা)
১৩। আমাদের দেশটা স্বপ্নপুরী সাথী মোদের ফুল পরী (সিনেমাঃ ছুটির ঘণ্টা – শিল্পীঃ আবিদা সুলতানা)
১৪। কে বাঁশী বাজায় রে মন কেন না চায় রে (সিনেমাঃ ঘুড্ডি – শিল্পী হ্যাপি আকন্দ)
১৫। কি যাদু করিলা পিরীতি শিখাইলা (সিনেমাঃ প্রাণ সজনী- শিল্পীঃ সাবিনা ইয়াসমিন, এন্দ্রু কিশোর)
১৬। ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে রইব না আর বেশী দিন (সিনেমাঃ বড় ভালো লোক ছিলেন – শিল্পীঃ এন্দ্রু কিশোর)
১৭। জন্ম থেকে জ্বলছি মাগো আর কতদিন বল সইবো (শিল্পীঃ সামিনা নবি – সিনেমাঃ জন্ম থেকে জ্বলছি)
১৮। যেও না সাথী চলেছ একেলা কোথায় ( সিনেমা – দুরদেশ – যৌথ প্রযোজনা- শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
১৯। কি করে বলিব আমি আমার মনে বড় জ্বালা (সিনেমা – সুন্দরী, শিল্পী – সৈয়দ আব্দুল হাদি)
২০। দুঃখ ভালোবেসে প্রেমের খেলা খেলতে হয় (সিনেমা- জন্ম থেকে জ্বলছি, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
২১। দুঃখ আমার বাসর রাতের পালঙ্ক ( সিনেমা – অলঙ্কার, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
২২। একি সোনার আলোয় জীবন ভরিয়ে দিলে ( সিনেমা – মনের মত বউ, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
২৩। মায়ের মত আপন কেহ নাই (সিনেমা – দিন যায় কথা থাকে, শিল্পী – রোমানা খান)
২৪। এই বৃষ্টি ভেজা রাতে চলে যেও না ( সিনেমা – নরম গরম, শিল্পী – রুনা লায়লা)
২৫। চোর চোর চোর (সিনেমা – এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী, শিল্পীঃ কোরাস গান)
২৬। জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প ( সিনেমা – ভেজা চোখ, শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
২৭। ওরে নীল দরিয়া আমায় দে রে দে ছাড়িয়া (সিনেমা – সারেং বউ, শিল্পী – আব্দুল জব্বার)
২৮। আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন শুনেছিলাম গান ( সিনেমা – নয়নের আলো, শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
২৯। হায়রে কপাল মন্দ চোখ থাকিতে অন্ধ (সিনেমা- গোলাপি এখন ট্রেনে, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
৩০। আমার বুকের মধ্যেখানে মন যেখানে হৃদয় যেখানে (সিনেমা – নয়নের আলো, শিল্পী – সামিনা নবী, এন্দ্রু কিশোর)
৩১। আমি এক দুরন্ত যাযাবর (সিনেমা – অতিথি, শিল্পী – মোহাম্মাদ আলী সিদ্দিকি)
৩২। আইসে দামান সাহেব হইয়া বইসে মুখে রুমাল দিয়া ( সিনেমা – গোলাপি এখন ট্রেনে, শিল্পী –
৩৩। চাঁদের সাথে আমি দেব না তোমার তুলনা (সিনেমা – আশীর্বাদ, শিল্পী এন্দ্রু কিশোর, রুনা লায়লা)
৩৪। ও আমার রশিয়া বন্ধুরে তুমি কেন কোমরের বিছা হইলা না (সিনেমা – সমাধি, শিল্পী- সাবিনা ইয়াসমিন)
৩৫। ও গো বিদেশিনী তোমার চেরি ফুল দাও আমার শিউলি নাও ( সিনেমা – লাল মেম সাহেব, শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
৩৬। বন্ধু তোর বারাত নিয়া আমি যাব (সিনেমা- বন্ধু, শিল্পী – সুবীর নন্দী)
৩৭। কারে দেখাব মনের দুঃখ গো আমি বুক চিরিয়া ( সিনেমা – প্রেম যমুনা, শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
৩৮। যদি সুন্দর একটা মুখ পাইতাম (সিনেমা- অনুভব, শিল্পী- সাবিনা ইয়াসমিন)
৩৯। আমি চিরকাল প্রেমের কাঙ্গাল (সিনেমা – প্রিন্সেস টিনা খান, শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
৪০। এই যে দুনিয়া কিসেরও লাগিয়া এত যত্নে (সিনেমা – সন্ধি, শিল্পী – ফেরদৌস ওয়াহিদ, আবিদা সুলতানা)
৪১। হায় রে মানুষ রঙিন ফানুশ দম ফুরাইলেই ঠুস (সিনেমা – বড় ভালো লোক ছিল, শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
৪২। আমি একদিন তোমায় না দেখিলে (সিনেমা – দুই জীবন, শিল্পী – রুনা লায়লা, এন্দ্রু কিশোর)
৪৩। এক নদী রক্ত পেড়িয়ে (সিনেমা – আবার তোরা মানুষ হ, শিল্পী – শাহনাজ রহমতউল্লাহ)
৪৪। পারি না ভুলে যেতে স্মৃতিরা মালা গেঁথে (সিনেমা – সখী, শিল্পী – শাহনাজ রহমতউল্লাহ)
৪৫। সন্ধ্যার ছায়া নামে এলোমেলো হাওয়া (সিনেমা- পুত্রবধূ, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
৪৬। এই পৃথিবীর পরে কত ফুল ফোটে আর ঝরে (সিনেমা – আলোর মিছিল, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
৪৭। সবাই তো ভালোবাসা চায় কেউ পায় (সিনেমা – সারেন্ডার, শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
৪৮। আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি (সিনেমা – জীবন থেকে নেয়া, শিল্পী – কোরাস গান)
৪৯। কারার ঐ লৌহ কপাট (সিনেমা – জীবন থেকে নেয়া, শিল্পী – কোরাস গান)
৫০। ভেঙ্গেছে পিঞ্জর মেলেছে ডানা (সিনেমা – ভাই বন্ধু, শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
৫১। এ খাঁচা ভাঙবো আমি কেমন করে (সিনেমা – জীবন থেকে নেয়া, শিল্পী – খান আতা)
৫২। তুমি যে আমার কবিতা (সিনেমা – দর্পচূর্ণ, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন, মাহমুদুন নবী)
৫৩। এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই (সিনেমা – দুই পয়সার আলতা, শিল্পী – মিতালি মুখারজি)
৫৪। ভালোবাসা যত বড় জীবন তত বড় নয় (সিনেমা – চরম আঘাত, শিল্পী – মিতালি মুখারজি, কুমার শানু)
৫৫। জীবন মানে যন্ত্রণা নয় ফুলের বিছানা (সিনেমা – এখনই সময়, শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন)
৫৬। গুড়ে বালি রাস্তা জ্যাম (সিনেমা – এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী, শিল্পী – এন্দ্রু কিশোর)
৫৭। মাস্টার সাব আমি নাম দস্তখত শিখতে চাই (সিনেমা – অশিক্ষিত, শিল্পী – সুবীর নন্দী, সাবিনা ইয়াসমিন)
৫৮। সামাল সামাল সামাল সাথী (সিনেমা – ওয়াদা, শিল্পী – সৈয়দ আব্দুল হাদি,)
৫৯। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে (সিনেমা – ওরা এগারজন, শিল্পী – সপ্না রায়)
৬০। ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে (সিনেমা – ওরা এগার জন, শিল্পী – সাইফুল ইসলাম)
৬১। ও মেয়ের নাম দেব কি ভাবি শুধু তাই (সিনেমা – স্বরলিপি, শিল্পী – মাহমুদুন নবী)
৬২। চুমকি চলেছে একা পথে সঙ্গী হলে দোষ কি তাতে ( সিনেমা – দোস্ত দুশমন, শিল্পী – খুরশিদ আলম)
৬৩। অমন করে যেও নাগো তুমি (সিনেমা – ঈমান, শিল্পী – রুনা লায়লা, আব্দুল জব্বার)
৬৪। গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে বল কি হবে (সিনেমা – স্বরলিপি, শিল্পী – রুনা লায়লা)
৬৫। আবার এলো যে সন্ধ্যা শধু দুজনে (সিনেমা – ঘুড্ডি, শিল্পী – হ্যাপি আকন্দ)
৬৬। একা একা কেন ভালো লাগে না (সিনেমা – দা রেইন, শিল্পী – রুনা লায়লা)
৬৭। অনেক সাধের ময়না আমার বাঁধন কেটে যায় (সিনেমা – ময়নামতি, শিল্পী – বশির আহমেদ)
৬৮। এক বুক জ্বালা নিয়ে বন্ধু তুমি (সিনেমা – মাস্তান, শিল্পী – আব্দুল জব্বার)
৬৯। শত্রু তুমি বন্ধু তুমি তুমি আমার সাধনা ( সিনেমা – অনুরাগ, শিল্পী – আব্দুল জব্বার)
৭০। বিক্রমপুরে বাপের বাড়ি ছিল একদিন পদ্মার পাড় (সিনেমা – মনিহার, শিল্পী – আঞ্জুমান আরা বেগম)
৭১। জীবন আঁধারে পেয়েছি তোমারে (সিনেমা – পুত্রবধূ, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন, আব্দুল জব্বার)
৭২। আমি রূপ নগরের রাজকন্যা রুপের যাদু এনেছি ( সিনেমা – হারানো দিন, শিল্পী – ফেরদৌসি রহমান)
৭৩। নীল আকাশের নীচে আমি রাস্তা (সিনেমা- নীল আকাশের নীচে, শিল্পী – খন্দকার ফারুক আহমেদ)
৭৪। আমি কার জন্যে পথ চেয়ে রব আমার কি দায় (সিনেমা – ওমর প্রেম, শিল্পী – ফেরদৌসি রহমান, ফারুক আহমেদ)
৭৫। আয়নাতে ঐ মুখ দেখবে যখন (সিনেমা – নাচের পুতুল, শিল্পী – মাহমুদুন নবী)
৭৬। ঐ দূর দুরান্তে (সিনেমা – দীপ নিভে নাই, শিল্পী – মোহাম্মাদ আলী সিদ্দিকি)
৭৭। কত দূরে আর কত দূরে ( সিনেমা – সখী তুমি কার, শিল্পী – রুনা লায়লা)
৭৮। হীরা আমার হীরা (সিনেমা – মায়ের বাঁধন, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন, মাহমুদুন নবী)
৭৯। মনের রঙে রাঙাবো (সিনেমা – মাসুদ রানা, শিল্পী – সেলিনা আজাদ)
৮০। দিন যায় কথা থাকে (সিনেমা – দিন যায় কথা থাকে, শিল্পী – সুবীর নন্দী)
৮১। বিমূর্ত এই রাত্রি আমার মৌনতার ( সিনেমা – সীমানা পেরিয়ে, শিল্পী – আবিদা সুলতানা)
৮২। ও আমার মন কান্দে ও আমার প্রাণ কান্দে (সিনেমা – নাগর দোলা, শিল্পী- সাবিনা ইয়াসমিন)
৮৩। বাবা বলে গেল আর কোন দিন গান কোর না
৮৩। আমারও লাগিয়া বন্ধু (সিনেমা – বেদের মেয়ে জোছনা, শিল্পী
– সাবিনা ইয়াসমিন, এন্দ্রু কিশোর)
৮৪। হাজার মনের কাছে প্রশ্ন রেখে (সিনেমা – মহানায়ক, শিল্পী – সুবীর নন্দী)
৮৫। ও নিরুপমা পাখির বাসার মত দুটি চোখ তোমার (সিনেমা – জিঘাংসা, শিল্পী – রুনা লায়লা, খুরশিদ আলম)
৮৬। শোন গো রূপসী ললনা (সিনেমা – কি যে করি, শিল্পী – মোহাম্মাদ আলী সিদ্দিকি)
৮৭। এই যে আকাশ (সিনেমা – সুতরাং, শিল্পী – কাজী আনোয়ার হোসেন এবং আব্দুল আলীম)
৮৮। চোখ যে মনের কথা বলে (সিনেমা – যে আগুন পুড়ে, শিল্পী – খন্দকার নুরুল আলম)
৮৯। অশ্রু দিয়ে লেখা এ গান (সিনেমা – অশ্রু দিয়ে লেখা, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
৯০। একটুস খানি দেখো (সিনেমা – বধু বিদায়, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
৯১। আরে ও প্রাণের রাজা তুমি যে আমার (সিনেমা – বাদশাহ, শিল্পী – উমা খান, প্রবাল চৌধুরী)
৯২। ও সাত ভাই চম্পা জাগো রে ( সিনেমা – রাজার মেয়ে পারুল, শিল্পী – সাবিনা ইয়াসমিন)
৯৩। সাতটি রঙের মাঝে আমি মিল খুঁজে না পাই ( সিনেমা – আবির্ভাব, শিল্পী – আঞ্জুমান আরা বেগম)
৯৪। ভাবি যেন লাজুক লতা (সিনেমা – আবির্ভাব, শিল্পী – সত্য সাহা)
সুত্র – ইউটিউব এবং উইকিপিডিয়া।